Bluetooth is a wireless technology that can
transfer/share data wirelessly in a distance of a
short range (physically 50 meters) in a form of
Short Wavelength Microwave. It was first invented
by Ericsson Telecommunications (later they joined
with Sony). Ericsson T36 is the world’s first built-
in Bluetooth enabled phone. Now a day, a lot of
devices have Bluetooth connectivity like, Mobile
Phones, Laptop Computers, printers, play stations
etc. One can share any type of files including
images, music, documents, contacts etc. via
Bluetooth. There are a lot of Bluetooth enabled
devices in market that can be paired with a
Bluetooth enabled handset like, Handsfrees,
Earphones, speakers etc. After invention of this
technology File Sharing becomes so easier and a
lot of updated versions came to the market
gradually like Bluetooth V. 1.0, 2.0, 2.1, 3.0, 4.0
etc. Later versions are more powerful, speedy,
efficient and with a wider range of use.
Bluetooth একটি বেতার প্রযুক্তি যা
দ্বারা স্বল্প দূরত্বে (৫০ মিটারের মত)
ডাটা স্থানান্তর বা শেয়ার করা
যায়। এটা প্রথম Ericsson Telecommunications
(পরবর্তীতে Sony এর সাথে সংযুক্ত হয়)
উদ্ভাবন করে। Ericsson T36 ফোনটি
পৃথিবীর প্রথম Bluetooth সংযুক্ত ফোন।
ইদানিং, প্রায় অগনিত device এ Bluetooth
ফাংশন রয়েছে যেমন, ল্যাপটপ,
কম্পিউটার, প্রিন্টার, প্লে-স্টেশন
ইত্যাদি। এর মাধ্যমে, যে কোন ধরনের
ফাইল যেমন, কন্টাক্টস, ছবি, গান,
ডকুমেন্টস ইত্যাদি শেয়ার করা যায়।
বাজারে অনেক Bluetooth সাপোর্টেড
ডিভাইস পাওয়া যায় যা কিনা
Bluetooth সাপোর্টেড ফোনের সাথে
সংযুক্ত করা যায় যেমন, হেডফোন,
স্পিকার ইত্যাদি। বাজারে আসার পর
থেকে এর অনেক উন্নত সংস্করণ ধাপে
ধাপে উদ্ভাবিত হতে থেকে যেমন,
Bluetooth V. 1.0, 2.0, 2.1, 3.0, 4.0 ইত্যাদি যা
আরও শক্তিশালী, দ্রুতগতি সম্পন্ন এবং
নানাবিধ ব্যবহার উপযোগী।
copy